চাকরি সবাই খুঁজে পান না, আর খুঁজে পেলেও সবার পক্ষে চাকরি করা হয়ে ওঠে না। এছাড়া জমানো টাকাও খুব বেশি থাকে না যে কোনো একটা স্কিমে বিনিয়োগ করে দেবেন। এই অবস্থায় সবার মনের কোণে থেকে যায় ব্যবসা করার বাসনা। অনেকে হয়তো ব্যবসা শুরু করার কথা ভাবেন বা হয়তো শুরু করেছেন কোনো একটা সময়, কিন্তু লাভ পাননি মনের মতো। আজ আমরা এমন একটা ব্যবসা করার ব্যাপারে পরামর্শ দেব যেটা আপনি আজীবন চালাতে পারবেন। এই ব্যবসার ডিমান্ড এখনও পর্যন্ত বাজারে অটুট রয়েছে।
ব্যবসা করবো বললেই তো আর ব্যবসা করা যা না। ব্যবসা শুরু করার জন্য কয়েকটি বিষয় মাথায় রাখা দরকার। পুঁজি যেমন একটা দিক, তেমনই কোন ব্যবসা করতে চলেছেন এবং সেই ব্যবসা আদৌ টেকসই হবে কি না সেটা আগে ভালো করে দেখে নিন। নাহলে কিন্তু মনের মতো লাভ নাও পেতে পারেন। এই প্রতিবেদনে এমন একটি ব্যবসার কথা বলা হয়েছে যেটা খুব সামান্য টাকার বিনিময়ে শুরু করতে পারেন, ব্যবসা একবার দাঁড়িয়ে গেলে উপার্জন করতে পারবেন আনলিমিটেড।
সময় যতই আধুনিক হোক না কেন, প্রিন্টিং বিজনেসের চাহিদা এখনও রয়েছে সেই আগের মতো। এই ব্যবসার চাহিদা আগের থেকে বেড়েছে বৈ কমেনি। স্কুল কলেজ থেকে অফিস কাছারি, বেশি বয়সের লোক হোক কিংবা কোনো কিশোর কিশোরী, প্রিন্ট করার প্রয়োজনীয়তা যে কোনো মানুষের হতে পারে। প্রিন্ট বলতে কি আর শুধু জেরক্স, প্রিন্ট এইসব ভাবছেন? ভুল কিছু ভাবছেন না। তবে এখন প্রিন্টিং বিজনেস আরও অনেক এগিয়ে গিয়েছে। কাগজের ওপর প্রিন্ট করা ছাড়াও আরো অনেক কিছু এখন প্রিন্ট করা যায় মেশিনের সাহায্যে।
এখন প্রিন্ট করা জামা বা গেঞ্জি পরার চল উঠেছে খুব। সবাই নিজের পছন্দ মতো প্রিন্ট করা জামা বা গেঞ্জি পরতে খুব পছন্দ করেন। মেশিনের সাহায্যে আপনি খুব সহজেই জামার ওপর এই প্রিন্ট করতে পারবেন নিজের হাতে। কোনো পরিশ্রমই লাগবে না বলতে গেলে। এছাড়া গাড়ির ওপর প্রচুর স্টিকারের ব্যবহার আমরা দেখতে পাই। সেটাও নিজের মেশিনের সাহায্যে করতে পারবেন। যার ওপর প্রিন্ট করবেন সেটা শুধু মেশিনের মধ্যে ঢুকিয়ে দিতে হবে। এমনকি গিফট করার জন্য কাপ, প্লেটের ওপরের প্রিন্ট করিয়ে নিতে পারবেন ধীরে ধীরে।