গ্রেটার নয়ডার পাকিস্তানি মহিলা সীমা হায়দার এবং শচীনের প্রেমের গল্প শিরোনামে রয়েছে। পাকিস্তানি পুত্রবধূর এক ঝলক পেতে মরিয়া এলাকার মানুষ। এই সবকিছুর মধ্যে সীমার শ্যালক তথা শচীনের ছোট ভাইয়ের একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ক্রমেই ভাইরাল হচ্ছে। এতে তাকে শ্যালিকার প্রশংসা করতে দেখা যায়। এ সময় তাকে ঘিরে রাখে তার সঙ্গীরা।
শচীনের ছোট ভাই তার বৌদির প্রশংসা করে বলে, “আমরা তাঁর শ্যালক। বৌদির সাথে কৌতুক করতে পারো।” এ সময় সেখানে উপস্থিত লোকজন কিছুক্ষণের জন্য হাসি থামাতে পারেননি। এই বিখ্যাত প্রেমের গল্প নিয়েও প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। সীমাকে পাকিস্তানি গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআইয়ের এজেন্ট হিসাবেও কেউ কেউ সন্দেহ করছেন।
প্রসঙ্গত, সীমা ও শচীনের প্রেমের গল্প নিয়ে ভারতের পাশাপাশি পাকিস্তানেও আলোচনা চলছে। দুজনেরই দাবি, পাবজি খেলার সময় দুজনেই একে অপরের প্রেমে পড়েন। এরপর সীমা তার বাড়ি বিক্রি করে ভারতে চলে আসেন। তিনি বলেছেন যে এখন তিনি গঙ্গায় স্নান করবেন এবং হিন্দু ধর্ম অনুসরণ করবেন। সন্তানদের নামও পরিবর্তন করেছেন।
এমন অনেক জিনিস আছে যা মানুষের অদ্ভুত মনে হয়। সোশ্যাল মিডিয়ায় লোকেরা তাকে আইএসআই এজেন্ট বলে অভিহিত করছে। এরই মধ্যে ঘটনা সম্পর্কিত বিভিন্ন ভিডিও, মিম ইত্যাদি সোশ্যাল মিডিয়ায় বেশ ভাইরাল হয়েছে। অনেকে বলছেন এটা প্রেমের জন্য, আবার কারও মতে এটা জাতীয় সুরক্ষার ব্যাপারে একটা গুরুতর ঘটনা।