মারুতির ধারেকাছে কেউ নেই ! তবুও চূর্ণ হল সুইফট-ওয়াগন দর্প

দেশের বৃহত্তম অটোমোবাইল সংস্থা মারুতি সুজুকির আধিপত্য রাজত্ব এখনও অক্ষত রয়েছে। দেশের একাধিক গাড়ি প্রস্তুতকারক সংস্থার কিছু উদ্যোগ প্রশংসা পেলেও গ্রাহকদের বিচারে সুজুকি এখনও সেরা।…

Published By: Pritam Santra | Published On:
Advertisements

দেশের বৃহত্তম অটোমোবাইল সংস্থা মারুতি সুজুকির আধিপত্য রাজত্ব এখনও অক্ষত রয়েছে। দেশের একাধিক গাড়ি প্রস্তুতকারক সংস্থার কিছু উদ্যোগ প্রশংসা পেলেও গ্রাহকদের বিচারে সুজুকি এখনও সেরা। বর্তমানে পরিস্থিতি এমন তৈরি হয়েছে যে প্রতিযোগিতা করার মতো অন্য ব্র্যান্ডের গাড়ি নেই মার্কেটে। নিজেদের মধ্যেই মারুতির গাড়ির প্রতিযোগিতা চলছে।

Advertisements

ব্যাপারটা খোলসা করে বলা যাক। মে মাসে দেশের সর্বাধিক বিক্রিত ১০ টি গাড়ির মধ্যে ৭ টিই ছিল মারুতির। সব থেকে বেশি বিক্রি হওয়ার তালিকার শীর্ষে থাকা প্রথম তিনটি গাড়িও সেই মারুতির। কিন্তু এবার ওয়াগন আর এবং সুইফটের মতো গাড়িগুলি দ্বিতীয় এবং তৃতীয় স্থানে নেমে গিয়েছে। এই দুটি গাড়িই মারুতির একটি হ্যাচব্যাকের কাছে পরাজিত হয়েছে। ওয়াগন আর এবং সুইফটের দর্প চূর্ণ করেছে ব্যালেনো। ব্যালেনোর ফিচারস এবং দুর্দান্ত মাইলেজের কারণে গ্রাহকরা এই গাড়িকে খুব পছন্দ করে। এরপর এর সিএনজি মডেলও মানুষ অনেক কিনছেন।

Advertisements

দেখে নেওয়া যাক শীর্ষ ১০ টি গাড়ির তালিকা:-

  1. ব্যালেনো: ১৮ হাজার ৭০০ ইউনিট
  2. সুইফট: ১৭ হাজার ৩০০ ইউনিট
  3. ওয়াগন আর: ১৬ হাজার ৩০০ ইউনিট
  4. ক্রিটা: ১৪ হাজার ৪৪৯ ইউনিট
  5. নেক্সন : ১৪ হাজার ৪২৩ ইউনিট
  6. ব্রিজা : ১৩ হাজার ৩৯৮ ইউনিট
  7. ইকো: ১২ হাজার ৮০০ ইউনিট
  8. ডিজায়ার : ১১ হাজার ৩০০ ইউনিট
  9. পাঞ্চ: ১১ হাজার ১০০ ইউনিট
  10. অ্যার্টিগা : ১০ হাজার ৫০০ ইউনিট

মারুতি ব্যালেনোর প্রাইস রেঞ্জ ৬.৬১ লক্ষ টাকা থেকে শুরু হয়ে ৯.৮৮ লক্ষ টাকার এক্স শোরুম মূল্যে পাওয়া যায়। এতে রয়েছে ১.২ লিটার ডুয়ালজেট পেট্রোল ইঞ্জিন। ইঞ্জিনটি ৯০ পিএস পাওয়ার জেনারেট করে। একই সঙ্গে সিএনজি মডেলেও একই ইঞ্জিন দেওয়া হয়েছে, যা ৭৭.৪৯ পিএস পাওয়ার জেনারেট করতে পারে। গাড়িটিতে রয়েছে ৫ স্পিড ম্যানুয়াল এবং ৫ স্পিড অটোমেটিক ট্রান্সমিশন। একই সঙ্গে এতে আইডল স্টার্ট, স্টপ টেকনোলজিও দেওয়া হয়েছে।

Advertisements